শীতের হুল্লোড়: গুহ বাড়ির আজকের নাচে গানে হৈ হুল্লোড়
bdstory,
শীতের এই আনন্দময় দিনে গুহ বাড়ির সবাই মেতে উঠেছে এক উল্লাসের তালে। হাওয়া যখন ঠাণ্ডা, সূর্য যখন তার কোমল আলো মেলে, তখন এই বাড়িতে এক নতুন উৎসবের সুর বাজতে থাকে। বাড়ির প্রাচীরের আড়ালে, গলির কোণে, সব জায়গাতেই গুনগুন শব্দে ভরে ওঠে – নাচে গানে, হৈ হুল্লোড়ে।
শীতের ঋতু আসলেই এক অদ্ভুত অনুভূতি এনে দেয়। ঠাণ্ডা বাতাস শরীরকে শীতল করে দেয়, কিন্তু মনকে এক অজানা উচ্ছ্বাসে ভরিয়ে তোলে। শীতের এই বিশেষ সময়ে সবার মধ্যে এক ধরনের প্রাণবন্ত আনন্দ দেখা যায়। গুহ বাড়িতে আজকের দিনটি একটু ভিন্ন, একটু বেশি জমজমাট। সবার মুখে হাসি, হাতে হাতে মিষ্টি আর শরবতের গ্লাস। ছোটদের পা টিপে চলে নাচের তাল, বড়দের সুরে মিলিয়ে চলে গান। সুরের মাঝে উড়ে আসে একদম শীতল বাতাস, কিন্তু মনের উষ্ণতা যেন বাড়ি পুরোপুরি গরম করে দেয়।
এই সোনালি শীতে, সবাই একত্রিত হয়ে নাচে, গানে, আড্ডায়, হৈ হুল্লোড়ে মেতে ওঠে। গুহ বাড়ির সব সদস্য আজ আর আলাদা নয়, সবাই এক সুতোয় বাঁধা। এর মধ্যে ছোটরা হয়তো খেলে বেড়াচ্ছে, বড়রা তাদের চোখে চোখ রেখে হাসছে, আর মাঝের বয়সীরা মাঝেমাঝে যোগ দিচ্ছে নাচের মাঝে। গান হয়ে ওঠে তাদের এক নতুন ভাষা, এবং নাচ হয়ে ওঠে তাদের এক নতুন অভিব্যক্তি।
একদিকে শীতের শীতলতা, আরেকদিকে গুহ বাড়ির আনন্দ। আজকের দিনে শীতের হুল্লোড় যেন বাড়ির প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে পড়েছে। এ যেন এক মেলবন্ধন, এক নতুন উৎসব, যেখানে সবাই একে অপরকে ভালোবাসার ভাষায় কাছে পেয়ে যায়। আনন্দের এই মুহূর্তগুলো কখনো শেষ হয় না, কিন্তু মনে থেকে যায় এক অসীম সুখের স্মৃতি।
শীতের হুল্লোড়ে মেতে ওঠা এই দিনগুলো হয়তো অল্প সময়ের জন্য, কিন্তু এদের স্মৃতি, এদের রেশ, জীবনভর থাকে।